মাশরুম চাষ পদ্ধতি NO FURTHER A MYSTERY

মাশরুম চাষ পদ্ধতি No Further a Mystery

মাশরুম চাষ পদ্ধতি No Further a Mystery

Blog Article

বিভিন্ন রোগব্যধিতে মাশরুমের ব্যবহার সুবিদিত। বাত, ব্যথা, জন্ডিস, কৃমি, রক্ত বন্ধ হওয়ার কাজে মাশরুম ব্যবহার করা হয়ে থাকে।

এটি এক ধরনের ছত্রাক ও খুবই সুস্বাদু একটি খাবার। মাশরুম অনেক ধরনের থাকলে ও সব ধরনের জাতের মাশরুম খাওয়া যায় না।

 জায়গাটি পোকা-মাকড়মুক্ত রাখতে হবে। মাছি মাশরুম চাষে অনেক ক্ষতি করে থাকে।

তবে সরাসরি রোদে নয়, ঘরের ভিতর যেটুকু আলোয় বই পড়া যায়, তেমন আলোয়। বাতাসে আর্দ্রতা বুঝে প্রয়োজন মাফিক প্যাকেটের উপরে মাঝে মাঝে জল স্প্রে করবেন। এর কয়েক দিনের মধ্যেই ছিদ্র দিয়ে মাশরুমের পিনহেড মাশরুম চাষ পদ্ধতি উঁকি দেবে। সাধারণত পঁচিশ থেকে তিরিশ দিনের মধ্যে মাশরুম খাওয়ার মতো পরিণত হয়ে যায়। একটি ব্যাগ থেকে তিনবার ফলন পাওয়া যায়।

উক্ত মিশ্রণের সাথে সামান্য পরিমাণ চুন এবং পানি মিশানো হয়। প্যাকেটগুলো খড়ের চাষাবিশিষ্ট বাঁশের বেড়া ও পাকা মেঝের ঘরে কাঠ ও বাঁশের তাকে সারি করে সাজিয়ে রাখতে হবে।

বর্তমানে বাংলাদেশে বানিজ্যিকভাবে অয়েস্টার বা ঝিনুক মাশরুমের চাষই বেশি হয়ে থাকে। অয়েস্টার বা ঝিনুক মাশরুম চাষের জন্য প্রধানত তিনটি উপকরণের দরকার হয়। আমরা যদি মাশরুম চাষ পদ্ধতি ভালভাবে জানি তাহলে এটি আমাদের দেশের জন্য অনেক বড় একটি অর্থনৈতিক উপাদান হতে পারে। উপকরণগুলো হচ্ছে- স্পন বা মাশরুমের বীজ, খড় ও পলিথিনের ব্যাগ।

কৃষি সমবায় কি ? কত প্রকার, উদ্দেশ্য ও মূল ভিত্তি

অন্তর্বর্তী সরকার জনআকাঙ্ক্ষা পূরণে সমর্থ হবে

মাশরুমের ধরণের উপর নির্ভর করে, অভ্যন্তরীণ চাষ, বহিরঙ্গন চাষ এবং ব্যাগ বা কিট ব্যবহার সহ চাষের বিভিন্ন পদ্ধতি উপলব্ধ রয়েছে।

মাশরুমে কোনো কোলেষ্টরল নেই এবং এতে চর্বির পরিমাণও অত্যন্ত কম।

চাছার পর ব্যাগটি পরিষ্কার পানিতে ২১-৩০ মিনিট ডুবিয়ে রাখতে হবে।

মাশরুম চাষ করতে কোনো আবাদি জমির প্রয়োজন হয়না। অর্থাৎ যাদের কোনো আবাদি জমি নেই তারা তাদের বাড়ির পাশের অব্যবহৃত জায়গায় কিংবা ঘরের যেকোনো একপাশের বারান্দা ব্যবহার করে মাশরুম উৎপাদন করতে পারেন। মাশরুমের বীজ উৎপাদন করতে আপনার যেসব কাঁচামালের প্রয়োজন হবে যেমনঃ খড়, কাঠের গুঁড়া, কাগজ, গমের ভুসি ইত্যাদি এবং এসব কাঁচামাল খুবই সস্তা ও সহজলভ্য। তাই মাশরুম চাষ পদ্ধতি জানলে আপনেও এটি চাষ করে অনেক লাভবান হতে পারেন।

মাশরুমের মধ্যে অনেক পুষ্টি রয়েছে। কারণ, আমরা প্রতিদিন যে খাবারগুলো খেয়ে থাকি তার চেয়ে মাশরুমের পুষ্টিগুণ তুলনামূলকভাবে অনেক বেশি। এটি পুষ্টিসমৃদ্ধ একটি খাবার। এটি শরীরের প্রয়োজনীয় পুষ্টির চাহিদা পূরণ সহ শরীরকে সুস্থ রাখতে খুবই সহায়ক। মাশরুমে ভরপুর প্রোটিন রয়েছে এবং এতে কোনো প্রকার ক্ষতিকর চর্বি নেয় যার ফলে এটি নিয়মিত খেলে শরীর ভালো থাকার পাশাপাশি জটিল রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনাও কমে যায়।

মেলাটোনিন হরমোন কী? ভালো ঘুমের জন্য কি মেলাটোনিন খুব বেশি প্রয়োজন?

বাইরের তাপমাত্রা কম থাকলে ব্যাগের উপর পলিথিন ঢেকে দিয়ে ২/৩ দিন রাখতে হবে যাতে ব্যাগের ভেতরের তাপমাত্রা বেড়ে যায়। এ সময় ঘরের আর্দ্রতা ৮০% এবং তাপমাত্রা ২৫-৩০০ সে. হওয়া দরকার। ধারনা দিয়ে-

Report this page